রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:০০ পূর্বাহ্ন
সদ্যপ্রাপ্ত খবর :
অটিস্টিক শিশুদের আবাসন ও কর্মসংস্থান করবে সরকার   ||   নারীর প্রতি যৌন ও পারিবারিক সহিংসতা ক্রমাগতই বাড়ছে   ||   শান্তিগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের নব-নির্বাচিত সভাপতি হলেন মৃত্যুঞ্জয়ী ছাত্রনেতা ছদরুল ইসলাম  ||

শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতি জেলায় টিকাকেন্দ্র

নিজস্ব প্রতিবেদক / ৬০৬ বার পঠিত:
আপডেট সময় : শুক্রবার, ২৭ আগস্ট, ২০২১
শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতি জেলায় টিকাকেন্দ্র

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে শিক্ষার্থীদের টিকা নিশ্চিত করতে চায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ জন্য জেলা পর্যায়ে টিকাকেন্দ্র স্থাপন করা হবে। সেখানে ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৬ আগস্ট) দুপুরে করোনা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়সহ টেকনিক্যাল কমিটির সঙ্গে বৈঠক হয়। সেখানে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।

সভা সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের অক্টোবর মাস থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার লক্ষ্যমাত্রা হাতে নিয়ে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। যেহেতু সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার কমছে, তাই পুরোদমে টিকা দেওয়ার কাজ চলছে। এমন পরিস্থিতিতে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সব স্কুল-কলেজের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বাধ্যতামূলক টিকার দুটি ডোজ নিতে হবে। যদি কারো শারীরিক সমস্যা থাকে তবে তা লিখিতভাবে অধিদপ্তরকে জানাতে হবে। তাদের বিষয়ে অধিদপ্তর থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, অধিকাংশ শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের টিকা দেওয়া হলেও শিক্ষার্থীরা পিছিয়ে রয়েছে। এ জন্য ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে শিক্ষার্থীদের টিকা কার্যক্রম আরও সহজ করতে জেলা পর্যায়ে টিকাকেন্দ্র তৈরি করা হবে। যেসব এলাকায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি থাকবে সেখানে উপজেলা পর্যায়ে কেন্দ্র তৈরি করা হবে।

দীপু মনি আরও বলেন, জেলা-উপজেলায় টিকাকেন্দ্র স্থাপনে আমরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করেছি। তারা এ বিষয়ে সম্মতি দিয়েছেন। দ্বিতীয় ধাপে গণটিকা কার্যক্রম শুরু হলে শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা কেন্দ্র তৈরি করা হবে। সেখানে শিক্ষার্থীরা পরিচয়পত্র নিয়ে টিকা দিতে পারবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি রয়েছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, করোনা সংক্রমণের হার কত শতাংশে নামলে আমরা স্কুল-কলেজ খুলতে পারি আগামী সপ্তাহের শুরুতে জাতীয় পরামর্শক কমিটির সঙ্গে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তাদের পরামর্শ অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে আমরা সশরীরে শ্রেণি কক্ষে পাঠ কার্যক্রম শুরু করতে চাই।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই রকম আরো সংবাদ